জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট কমাতে যে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট 

করোনাকালীন সময়ে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ১০ মাস পিছিয়ে গিয়েছে। যার ফলাফল সেশনজট।  এর আগেও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে সেশনজটে পরেছিল তবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সেশন কমিয়ে এনেছিল। 

আর এই সেশনজট কতটা ভয়াবহ সেটা কেবল একজন ছাত্র ই বুঝতে পারে। এবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪র্থ বর্ষের ফাইনার পরীক্ষা শেষ হওয়ার কথা ছিলো ২০২০ এর জানুয়ারিতে। করোনার কারনে সে পরীক্ষা শেষ হতে পারে নি। তাদের পরীক্ষা নেয়া হয় ২০২১ এর জানুয়ারিতে।  এ সময়ের মাঝে প্রাথমিক শিক্ষ নিয়োগ এর সব চেয়ে বড় বিজ্ঞপ্তি হয়ে যায়। ৩০ হাজারের ও বেশি শিক্ষ নিয়োগ হবে। এখন ভাবুন তাদের পরীক্ষা যদি ২০২০ এ শেষ হত তারা আবেদন করতে পারতেন। কত বড় সুযোগ হাত ছাড়া হলো ভাবুন। যদিও এমন হওয়াতে কারো দোষ দেখছি না। সারা বিশ্বে  বেশিরভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিলো।

এখন আমাদের সবার চাওয়া এমন ঘটনা যে আর না ঘটে । সেশনজট থাকলে এমন ঘটনা ঘটে পারে। আমরা চাই যথাসম্ভব সেশনজট কমিয়ে আনা হক।সেশনজট কমানো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এর কাজ। আর আমাদের কাজ লেখাপড়া চালিয়ে যাওয়া। নিজেরা নিজেদের যেন সেশনজটে ফেলে না রাখি। এখন ঘরে বসে অনেক কিছু সম্ভব। নিজ উদ্যোগে নিজেকে তৈরি করতে হবে আগামীর জন্য। চাইলে নিচের লিংক হতে টেন মিনিট স্কুলের কোর্স গুলো করতে পারেন।

গত শুক্রবার (৫ মার্চ) ২০২১ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের  ভর্তি কমিটির সভায় সভাপতিত্ব করেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. হারুন-অর-রশিদ। সভায় করোনাকালীন ১০ মাসের সেশনজট কমিয়ে আনতে দ্রুত বিশেষ  একাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রনয়নের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গ্রহীত হয়।সূত্রঃ ইত্তেফাক 

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বশেষ সংবাদ বা তথ্য পেতে বিকল্প বিদ্যালয়ে নিয়মিত ভিজিট করুন।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url

 যেকোনো বিভাগের শিক্ষার্থী হিসেবেই তুমি পরীক্ষা দিতে পারবে বি ইউনিটে।